দুর্বল চুল মজবুত করার ঘরোয়া বিশেষ কিছু পদ্ধতি ও উপায়
দুর্বল চুল মজবুত করার ঘরোয়া বিশেষ কিছু পদ্ধতি ও উপায়
চুল
মানুষের মাথার চুল মানব শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা সাধারণত সুনিত্রিয় থাকে। একটি অগ্নি পাতের মতো যা সর্বদা চুম্মন যোগ্য এবং সাধারণত মুক্ত থাকে। মাথার চুল মানুষের সৌন্দর্য এবং আকর্ষণ বৃদ্ধির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ চুলের রং, আকার, এবং সৌন্দর্য বিভিন্ন সংস্কৃতি এবং লোকসংস্কৃতিতে বিভিন্নভাবে সাজানো হতে পারে। সাধারণত মানুষের মাথার চুল প্রতিদিনের সর্তকতা এবং যত্নের প্রতীক। স্বাস্থ্যকর মাথার চুল রাখার জন্য প্রায় মানুষ নিয়মিত চুলের যত্ন নেয়।
বিভিন্ন ধরনের চুল
চুলের গঠন এবং গুণমানের উপর ভিত্তি করে মানুষের চুলের চারটি প্রাথমিক জাত রয়েছে। বিশেষভাবে, কোঁকড়া চুল, নরম চুল, ঢেউ খেলানো চুল এবং সোজা চুল। চুলের ধরন নির্বিশেষে আকর্ষণীয়তা এবং সিল্কি চুল বজায় রাখার জন্য চুলের যত্ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
চুল ঝরে পড়াপ্র ধান কারণ জানেন কি?
আপনি কি কখনও সকালে ঘুম থেকে উঠে আপনার বালিশে চুল খুঁজেছেন বা ভাবছেন, যখন চুল পড়া শুরু হয়? নাকি আপনার চিরুনিতে আগের চেয়ে বেশি চুল দেখা যাচ্ছে? এমনটাতো কিছুদিন পরপরই হতে দেখা যায়, তাই না? চুল ঝরে পড়া সমস্যাটা নতুন কিছু নয়, আর চুল পড়ারও একটা নির্দিষ্ট সীমা আছে। আমাদের খাদ্যাভ্যাস, চালচলনের উপরও এটা অনেকাংশে নির্ভর করে চুল ঝরে পড়ার পিছনে। আমাদের জেনে বা না জেনে এমন কিছু ভুল হয়ে যায় যার কারণে চুল ঝরে পড়া বৃদ্ধি পায়। চলুন তাহলে দেখে নেয়া যাক এমন ৮টি কারণ যার ফলে ঝরে যেতে পারে আপনার চুল।
চুলে সঠিক পণ্য ব্যবহার না করা:চুল ঝরে পরার আরেকটি অন্যতম কারণ হলো চুলে সঠিক পণ্য ব্যবহার না করা। ত্বকের মতো চুলেরও আলাদা আলাদা ধরন থাকে। যদি আপনার চুল শুষ্ক হয় আর আপনি ব্যবহার করেন এমন একটি শ্যাম্পু যা তৈলাক্ত চুলের জন্য তাহলে তো সমস্যা হবেই। তাই চেষ্টা করুন মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যবহার করারএবং ভালো ফলাফল পেতে চেষ্টা করুন তেল ও শ্যাম্পু কেনার আগে তাতে কী কী উপাদান আছে তা দেখে নেয়ার। আরো ভালো ফলাফলের জন্য একই লাইন থেকে শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনারগুলো ব্যবহার করুন। এগুলো একই উপাদান দিয়ে তৈরি এবং একে অপরের পরিপূরক।
চুলে অতিরিক্ত হিট দেয়া ও কেমিক্যাল ব্যবহার করা:চুলে রং করা বা চুলে অনেক বেশি কেমিক্যাল ব্যবহার করা চুল পড়ার অন্যতম কারণ। আরো একটি কারণ হলো সব সময় চুল হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে শুকানো অথবা স্ট্রেইটনার ব্যবহার করা। এগুলো আপনার চুলকে নষ্ট করে দেয়।
আর তাই হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার করার সময় এর কুলিং সুইচটা অন করে নেবেন। সবচেয়ে ভালো হয় যদি ফ্যানের বাতাসে চুল শুকাতে পারেন, কারণ এতে আপনার চুল ভালো থাকবে।উপরন্তু, একটি স্ট্রেইটনার ব্যবহার করার সময়, চুলের তাপের ক্ষতি এড়াতে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত এবং পরিবর্তে একটি তাপ-প্রতিরক্ষামূলক পণ্য ব্যবহার করা উচিত।
অতিরিক্ত টাইট করে চুল বাঁধার কারণে চুল ঝরে পড়া।
হাই পনিটেইল বা খোঁপা দেখতে সুন্দর লাগলেও দীর্ঘক্ষণ বেধে রাখার ফলে আপনার চুলের গোড়া আলগা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায় আর এতে চুল পড়ার হারও বেড়ে যায়। তাই একই হেয়ারস্টাইল প্রতিদিন না করে পরিবর্তন করে বাধার চেষ্টা করুন এবং চুলে ঝুটি, খোঁপা ইত্যাদি করার সময় নরমাল ভাবে বাধার চেষ্টা করুন।
ভেজা অবস্থায় চুল আঁচড়ানো: আমাদের অনেকেরই এই অভ্যাসটা আছে যে গোসল সেরে এসে ভেজা চুল আঁচড়ে নেয়া। কিন্তু এটা ঠিক নয় কারণ ভেজা চুল শুষ্ক চুলের চেয়ে অনেক বেশি বিচ্ছেদ প্রবণ। অল্প আঘাতেই গোড়া থেকে উঠে চলে আসে ভেজা চুল কারণ তখন চুলের গোড়া নরম থাকে।
তাই চুলের ভেজা অবস্থায় হাতের আঙ্গুল দিয়ে আলতোভাবে জটগুলো যতটা সম্ভব ছাড়িয়ে নিন এবং নরম তোয়ালে দিয়ে আলতোভাবে মুছে চুল গুলো শুকিয়ে নিন। চুল পুরোপুরিভাবে শুকিয়ে যাওয়ার পর চুল আঁচড়াবেন, তার আগে নয়।
অনেক সময় দেখা যায়, সময়ের অভাবে নিয়মিত চুল আঁচড়ানোর কথা ভুলে যায় অনেকে। প্রতিদিন অন্তত ৫ থেকে ১০ মিনিট ধরে চুল ভালোভাবে আঁচড়ানো দরকার। এতে চুলের গোড়ায় রক্ত চলাচল বাড়ে। চুলের স্বাস্থ্যও ঠিক থাকে।
লম্বা চুলের কেউ যদি বিছানায় যাওয়ার আগে না বেঁধে রাখে তবে এটি ভেঙে যেতে শুরু করবে।
নিয়মিত পরিষ্কার না করার কারণে অতিরিক্ত খুশকির হয় আর চুল পড়ে।
জন্ডিস, টাইফয়েড, জ্বর বা অন্যান্য গুরুতর জ্বরের পরেও চুল পড়ে যায়। করোনা থেকে সেরে ওঠার পরও বিপুল সংখ্যক লোকের চুল ঝরাতে দেখা গেছে।
চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার সময়, অতিরিক্ত ব্লিচিং এবং কালারিং স্ট্র্যান্ডের ক্ষতি করে।
চুল পড়ার প্রধান কারণগুলির মধ্যে রয়েছে ধূমপান, ওজন কমানোর চেষ্টায় অতিরিক্ত ডায়েট করা এবং খারাপ খাবার খাওয়া।
অতিরিক্ত কাজের চাপেও চুল পড়ে।
থাইরয়েডিজমের ফলেও চুল পড়তে পারে। শরীরে হরমোনের পরিমাণ কমবেশি হলে চুল উঠবে।
আমারা অনেকেই ভেজা চুল আঁচড়াই। চুল যখন ভেজা থাকে তখন চুলের গোড়া নরম থাকে। ওই অবস্থায় আঁচড়ালেও চুল পড়বে।
অতিরিক্ত ভিটামিন এ গ্রহণও এর জন্য দায়ী।
রক্তশূন্যতা, পুষ্টিহীনতার কারণেও চুল পড়ে।
নারীদের ক্ষেত্রে মেনোপজের পর অ্যান্ড্রোজেনিক হরমোন বেড়ে গিয়েও চুল পড়া শুরু হয়। পুরুষদের মাথায় টাক পড়ার কারণও হরমোনের আধিক্য।
স্কাল্পে ছত্রাকের সংক্রমণে চুল পড়ে।
বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন, প্রোটিন, আয়রনের অভাব।
চুল পড়ার কারণগুলি পরীক্ষা করুন; আমরা সবাই তাদের সম্পর্কে কিছুটা সচেতন, কিন্তু আমরা হয় তাদের উপেক্ষা করি বা আমাদের বিষয়বস্তুতে চুলের অপব্যবহার করি। কিন্তু যখন চুল ঝরে যেতে যেতে পাতলা হয়ে যায় অথবা অতিরিক্ত চুল পড়া শুরু হয় তখন আমাদের টনক নড়ে। যাই হোক এই ভুলগুলো যাতে আর না হয় সেদিকে খেয়াল রাখা উচিত কারণ চুলের সৌন্দর্যের উপর অনেকাংশে নির্ভর করে আপাদমস্তক সৌন্দর্য।
প্রতিকার
চুল পড়া বা টাক হয়ে যাওয়াটা বংশগত হয়ে থাকলে কিছু করার থাকে না। স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পড়লে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে। সেক্ষেত্রে হয়ত রক্ত পরীক্ষা করতে হতে পারে। আবার ভিটামিন এ-এর পরিমাণ, আয়রন, থাইরয়েড এসব পরীক্ষাও করা হয়। এর বাইরে যেসব করতে হবে-
নিয়মিত সময় নিয়ে চুল আঁচড়ানো।
সপ্তাহে ২ থেকে ৩বার শ্যাম্পু করা। শ্যাম্পু ব্যবহারের আগে চুলে তেল মেখে রাখা অনেক ভালো।
ভেজা চুল না আঁচড়ানো।
ব্লিচিং বা ডাই বেশি না করা।
চুলের আগা ফেটে গেলে ছেঁটে ফেলা।
ডায়েট শুরু করার আগে ভাল খাওয়া এবং একজন ডায়েটিশিয়ানকে দেখানো।
চিন্তামুক্ত থাকা।
30 মিনিটের পরে, পেঁয়াজের রস প্রয়োগ করে ভাল করে ধুয়ে ফেলুন। এটি মাথার ত্বকের ছত্রাকের সংক্রমণ কম করবে।
মেহেদি পাতা বেটে মাথায় লাগানো যেতে পারে। এতেও চুলের গোড়া মজবুত হয়।
এছাড়াও অ্যালোভেরা একটি খুব শক্তিশালী চুল চিকিৎসা। ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর অ্যালোভেরা জেল লাগিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
মসুর ডাল বেটে সেটা মাথায় লাগালেও মাথার তোকে ভালো কাজ করে।
খুশকি দূর করার জন্য যেমন, মেহেদি বাটা, পেঁয়াজের রস, নিমপাতা বাটা, লেবুর রস, টকদই একসঙ্গে মিশিয়ে ৩০-৪০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এতে খুশকি দূর হয়।
কিশোর বয়সে অত্যধিক চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার
আজকাল প্রায় দেখা যায় কিশোর-কিশোরীদের একটি অতি সাধারণ সমস্যা হচ্ছে অতিরিক্ত চুল পড়া। এটা কিশোরদের কাছে তো বটেই, কিশোরীদের কাছে বেশ উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে।
একজন ব্যক্তি সাধারণত প্রতিদিন ১০০টি পর্যন্ত চুল হারাতে পারেন। তারা আবার বেড়ে ওঠে। যাইহোক, এর চেয়ে বেশি চুল পড়ার কারণ চিহ্নিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
মাথার ত্বকের কিছু ছত্রাক সংক্রমণের কারণেও চুল পরে যেতে পারে। আর্দ্র চুল দীর্ঘমেয়াদী ঢেকে রাখার ফলে এই ছত্রাকজনিত রোগের বিকাশ ঘটতে পারে। আপনার সচেতন হওয়া উচিত যে আপনার ছত্রাক সংক্রমণ হয়েছে যদি আপনার মাথার ত্বকে লালচে বা চুলকানির মতো লক্ষণ থাকে।
চুলে রঙ করা আরেকটি কারণ যা চুল পড়ার কারণ হতে পারে। চুলের ক্ষতি হতে পারে রাসায়নিক ব্লিচিং বা ঘন ঘন রঙ করার ফলে, সেইসাথে আপনার চুল সোজা করার ফলে। এরর ফলে চুল ভেঙে যায় বা পড়ে যায়। আয়রন বা গরম ব্লো-ড্রাইং থেকে অতিরিক্ত তাপ দেওয়ার ফলেও চুলের ক্ষতি হয়।
শ্যাম্পুতে অনেক সময় সালফারযুক্ত রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এই রাসায়নিকের কারণে মাথার ত্বক থেকে তেল ধুয়ে যায়। এর ফলে চুল শুকিয়ে যায়, চুলের জন্য প্রয়োজনীয় প্রোটিন ভেঙে যায়, চুলে বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে যায় এবং চুল ভেঙে যায়।সোডিয়াম ক্লোরাইডযুক্ত শ্যাম্পু চুল পড়াকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং শুষ্ক, জ্বালাময় ত্বক তৈরি করতে পারে।
বন্ধ করার উপায় :
চুল পড়া বন্ধ করতে, নিয়মিত একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ করা উচিত। চুলের বাতাসকে স্বাভাবিকভাবে শুকাতে দেওয়া, ব্লো ড্রায়ার ঘন ঘন ব্যবহার করা বা একেবারেই না করা, টাইট হেয়ারস্টাইল এড়িয়ে চলা এবং ঘন ঘন চুল আঁচড়ানো গুরুত্বপূর্ণ।। চুল ধোয়া বা আঁচড়ানোর সময় খুবই যত্নশীল হওয়া উচিত।
চুলে যেকোনো ধরনের রাসায়নিক ব্যবহারে সতর্ক হতে হবে। শ্যাম্পু ও হেয়ার জেল ব্যবহার করলে তা সঠিকভাবে ধুয়ে ফেলার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। এগুলো মাথায় দীর্ঘমেয়াদি পরার ফলে ত্বকের ছিদ্রগুলো আটকে যেতে পারে, যা মাথার ত্বকে অক্সিজেনের পরিমাণ কমিয়ে দেবে।
চুল লম্বা হচ্ছে না কিছুতেই? ঘরোয়া পাঁচটা উপকরণ ব্যবহার করে দেখতে পারেন আপনি।
বাজারচলতি প্রসাধনী ব্যবহার করেও অনেক সময়ে সুফল মেলে না। তবে কিছু উপকরণ যদি কেশচর্চায় ব্যবহার করতে পারেন, তা হলে লম্বা হবে চুল।লম্বা চুলের স্বপ্ন দেখেন অনেকেই। কিন্তু সেই স্বপ্নপূরণ করতে কালঘাম ছুটে যায়। ত্বকের খেয়াল রাখা সহজ হলেও চুল বড় করা সত্যিই কঠিন। বহু চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন অনেকেই। লম্বা চুলের স্বপ্ন দেখলেই হবে না। তার জন্য চেষ্টাও সঠিক হওয়া চাই। এমন পরিস্থিতি রয়েছে যখন দোকানে বিক্রি করা প্রসাধনে প্রয়োগ করা উপকারী নয়। যাইহোক, আপনি যদি কিছু চুল উপকরণ প্রয়োগ করতে পারেন, তাহলে চুল লম্বা হবে।
কাঠবাদাম তেল
বাড়িতে তৈরি করে নিতে পারলে ভাল। তবে দোকানেও কাঠবাদাম তেল পাওয়া যায়। তবে সরাসরি এই তেল চুলে না মেখে গরম করে ব্যবহার করুন। ঘণ্টা খানেক অপেক্ষা করার পর শ্যাম্পু করে নিন। সপ্তাহে ৩ দিন ব্যবহার করলে লম্বা হবে চুল।
আমলকি
কেশচর্চায় আমলকির ভূমিকা অনবদ্য। আধ কাপ আমলকি গুঁড়োর মধ্যে ১ চামচ ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণে মিশিয়ে নিন ডিমের সাদা অংশ। তার পর চুলে মেখে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন।শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। পুরষ্কার কাটতে সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন ব্যবহার করুন।
ডিম
ডিম শুধুমাত্র শরীরের জন্য অবিশ্বাস্যভাবে স্বাস্থ্যকর নয়, তারা চুলের বিকাশকেও উৎসাহিত করে। আধা কাপ ডিমের সাদা অংশ দিয়ে চুলের গোড়া ভালো করে ভাল ঘষে নিন। পনের মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি আপনার জন্য সুবিধাজনক হবে।
লেবু
শ্যাম্পু করার পর এক চামচ মতো পাতিলেবুর রস ভিজে চুলের গোড়ায় ভাল করে মেখে নিন। ভিজেই চুলে শুকনো তোয়ালে জড়িয়ে আধ ঘণ্টা মতো অপেক্ষা করুন। তার পর আর চুল ভেজাবেন না।আপনি চাইলে পরের দিন একবার শ্যাম্পু করতে পারেন। কিন্তু লেবুর রসের গুণাগুণ চুলকে লম্বা করবে।
নিম
চুল লম্বা করার আরও একটি উপায় হতে পারে নিমপাতা। নিমপাতার বেটে চুলে ভাল করে মেখে নিন। জমে থাকা ময়লা দূর করতে নিমপাতার জুড়ি মেলা ভার। তা ছাড়া চুল বড় করতেও নিমপাতা যথেষ্ট উপকারী।
আলজেবা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url