ত্বকে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করার জন্য কিছু সাধারণ পরামর্শ

ত্বকে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করার জন্য কিছু সাধারণ পরামর্শ

মানুসের ত্বকে

মানুষের ত্বক একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, যা তার শরীরের বাইরের পরিবেশ ও মাধ্যমের সাথে সরাসরি যোগস্থান করে। ত্বকের মধ্যে একটি কাঠামো থাকে যা তার স্থিতিশীলতা বজায় রেখে থাকে এবং ত্বকের সাথে সমস্ত অন্য অংশ যুক্ত থাকে। ত্বকের মৌলিক কাঠামো এবং তার উপর থাকা রক্তস্তরবৃত্ত এবং রক্তের সাথে
ত্বকে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করার জন্য কিছু সাধারণ পরামর্শ

সংস্পর্শে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ত্বক যারা সমাবেশ করে, তাদের জন্য ত্বকের মৌলিক কাঠামো যে কৌশলে নির্দিষ্ট স্থিতিশীলতা বজায় রেখে থাকে, সেটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলেও এই কাঠামো বিভিন্ন ধরণের কাঠামো, যেমন প্রতিরক্ষা, প্রারম্ভিক চিকিত্সা, ও সরকারি চিকিত্সার প্রকারের বিভক্ত হয়ে থাকে।

ত্বকে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করার জন্য কিছু সাধারণ পরামর্শ রয়েছে:

নিয়মিত পরিষ্কারঃ দিনে কমপক্ষে দুইবার ত্বক পরিষ্কার করুন। পরিষ্কারের জন্য মিল্ড ফেস ও বডি ওয়াশ ব্যবহার করুন যাতে ত্বকের নিখুঁততা বজায় রাখা যায়।

ত্বকের মধ্যে পানি পর্যাপ্তভাবে প্রবেশ করানো: দিনে যত সম্ভব অনেক পানি পান করুন। পানি ত্বকের পরিষ্কারে সাহায্য করে এবং ত্বকে উজ্জ্বলতা ধরে রাখে।

সঠিক খাবার ও পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ: ত্বকের স্বাস্থ্য সঠিক পুষ্টিকর খাবারের উপর ভিত্তি করে। উচ্চ মাত্রার ফল, সবজি, ফলের রস, খাবারে অমসৃণ গুণধর্মী তেল এবং পর্যাপ্ত পরিমাণের পানি খেতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

সুস্থ জীবনযাপন: পর্যাপ্ত আহার, পর্যাপ্ত শুয়ে থাকা, পর্যাপ্ত আবহাওয়া পান এবং ক্রীড়া ও যোগাযোগের পর্যাপ্ত পরিমাণ একটি সুস্থ জীবনযাপনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

সুরক্ষিত সূর্যের আলো: সূর্যের ক্রিম এবং ধূপবিহীন সময়ে সূর্যের আলোর অতিরিক্ত প্রভাব থেকে ত্বক রক্ষা করুন।

অতিরিক্ত শীতল জল অথবা অনুকূল মেয়াদে লাবণ ব্যবহার: ত্বকে সুরক্ষা ও জীবন্ত রাখার জন্য অতিরিক্ত শীতল জল বা অনুকূল মেয়াদে লাবণ ব্যবহার করা উচিত।

নিয়মিত ব্যায়াম: স্বাস্থ্যকর ত্বক জন্য প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করা প্রয়োজন। ব্যায়াম করা ত্বকের রক্ষা করে এবং তাকে উজ্জ্বল এবং স্বাস্থ্যকর রাখে।

এই সমস্ত পরামর্শগুলি অনুসরণ করে, আপনি ত্বকের উজ্জ্বলতা বজায় রাখতে সহায়তা করতে পারেন। তবে, সংশ্লিষ্ট বিষয়ে নিজের ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ।

মেয়েদের মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায়

মেয়েদের মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করার জন্য কিছু সাধারণ উপায় নিম্নে দেওয়া হলো:

প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা: পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়া মুখের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।

স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া: তাজা ফল, সবজি, গায়ের প্রোটিন, খাবারের উপর ভিত্তি করে খাবার খাওয়া উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।

নিয়মিত ব্যায়াম করা: নিয়মিত ব্যায়াম করা চেহারার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বকের জন্য ভালো।

স্বাস্থ্যকর উপকরণ ব্যবহার করা: মুখের যত্নের জন্য স্বাস্থ্যকর সাবান, ফেস ওয়াশ, মুখের মশাক্ত ক্রিম এবং আরো কিছু ব্যবহার করা যেতে পারে।

প্রতিদিন সবার পরিবর্তে সবার পরিমাণে ঘুটি ঘুটি পানি পান করা: ত্বকের সঠিক হাইড্রেশন বজায় রাখে এবং উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।

ভালো ঘুম: প্রতিদিন যথাযথ ঘুমের প্রয়োজন অনুসারে ঘুমে থাকা মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।

ধূমপান ও প্রচুর চা, কফি পরিহার করা: ধূমপান এবং অতিরিক্ত চা বা কফি মুখের ত্বকের উজ্জ্বলতা কমিয়ে যায়।

সহ্য করা: মাল্টিমিডিয়া ব্যবহারের সময় মুখের ত্বক সুরক্ষিত রাখতে কিছু সময় সহ্য করা উচিত।

এই সমস্ত উপায়গুলি মেয়েদের মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে। তবে, সমস্যা থাকলে কোন ত্বকের বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

ছেলেদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায়

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য কিছু প্রয়োজনীয় উপায় নিম্নে উল্লেখ করা হলো:

১।পরিমিত সূর্যালো অধিক পরিমাণে ত্বকের ক্ষতি করতে পারে, তাই সূর্যালো থেকে ত্বক রক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ। বাসা থেকে বের হতে সময় সূর্যালোর বিকল্প ব্যবহার করা উচিত, যেমন সানস্ক্রিন লোশন।

২।ত্বকের প্রতিদিন যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। প্রতিদিন ভালো পরিস্কারণ, মুখের মুখারিতে অতিক্রান্ত মুদি, ত্বকের যেকোনো অতিরিক্ত পরিস্কারণ মুদি অপসারণ করা গুরুত্বপূর্ণ।

৩।প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় পরিমাণ পানি পান করা গুরুত্বপূর্ণ। ত্বকের সঠিক হাইড্রেশন বজায় রাখার জন্য প্রতিদিন যথাযথ পরিমাণের পানি পান করা উচিত।

৪।পুরোনো ত্বকের সাথে প্রতিদিন ভিন্নধরনের ত্বক যত্ন নেওয়া উচিত। সঠিক ধরনের সাবান, মোস্টারাইজার, এক্সফোলিয়েটর ব্যবহার করা উচিত যাতে ত্বকের স্বাভাবিক মৌসুমিক কমলা করা যায়।

৫।নিয়মিত ব্যায়াম করা গুরুত্বপূর্ণ যাতে ত্বকের রক্ত পরিস্রাব বৃদ্ধি করা যায়।

৬।ত্বকের সুস্থ রাখার জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে এবং প্রয়োজনে ভিটামিন ও খাদ্যসূত্র সাপ্লিমেন্ট নিতে হবে।

৭।নিয়মিত পরিমাণে ঘুম পান গুরুত্বপূর্ণ যাতে ত্বক শক্তি পূর্ণ হয়।

৮।অতিরিক্ত ত্বকের প্রস্রাব সাময়িক বন্ধ করা উচিত, কারণ অতিরিক্ত প্রস্রাব ত্বকের পোরবন্ধক ব্যবহার করে এবং অন্যান্য সমস্যাগুলি তৈরি করতে পারে।

৯।ধূমপান এবং অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবন করা থেকে বিরত থাকা উচিত যেখানে এগুলি ত্বকের ক্ষতি করতে পারে।

এই সকল পদক্ষেপের মাধ্যমে ছেলেদের ত্বক স্বাস্থ্যবান এবং সুন্দর হয় ।

ত্বকের যত্নে যেসব খাবার খাবেন

উজ্জ্বল, চকচকে আর নিখুঁত ত্বক কে না চায়। সুন্দর ত্বক পেতে আমরা কত রকমের পন্থা-ই না অবলম্বন করি। যেমন- স্কিন ট্রিটমেন্ট, স্কিন কেয়ার রুটিনে কত রকমের স্টেপ, ঘরোয়া টোটকা, ফেসিয়াল আরও কত কী!

পারফেক্ট চকচকে স্কিনের জন্য প্রয়োজন ভেতর থেকে পুষ্টির যাতে ঘাটতি না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখা। প্রয়োজনীয় পুষ্টি পেলেই ত্বক হয়ে উঠবে ফ্ললেস।

উজ্জ্বল, স্বাস্থ্যকর ত্বক বজায় রাখতে আপনার ডায়েটে এই ১৩টি খাবার অন্তর্ভুক্ত করুন।

১. টমেটোঃ

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে:

টমেটোতে পাওয়া ভিটামিন সি, ই এবং বিটা ক্যারোটিন প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল এবং সুন্দর ত্বক বজায় রাখে।

বয়সের ছাপ কমায়ঃ

টমেটোতে রয়েছে ভিটামিন বি, যার মধ্যে রয়েছে বি১, বি৩, বি৫, বি৬ এবং বি৯। এই ভিটামিন সুস্থ ত্বক বজায় রাখতে সাহায্য করে। এই ভিটামিন ত্বকে বয়সের ছাপ কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও বলিরেখা, ভাঁজ, বয়সের দাগ, চোখের চারপাশের দাগ, পিগমেন্টেইশন ইত্যাদি থেকে টমেটো ব্যবহারের মাধ্যমে রক্ষা পাওয়া যায়।

২. পানিঃ

স্বাস্থ্যকর ত্বক বজায় রাখার একমাত্র উপায় পর্যাপ্ত পানি পান করা। দিনে অন্তত দুই থেকে তিন লিটার পানি পান করুন। ত্বকের বলিরেখা দূর করা ছাড়া শরীরে চিনি তৈরি হয় না। শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান ঘামের মাধ্যমে বের করে দেয় পানি। পর্যাপ্ত পানি পেলে ত্বকের কোষে পানি পৌঁছায় এবং ত্বক সজীব দেখায়। পরিমিত পানি খেলে ব্রণের উপদ্রবও কমে।

৩. লেবু জাতীয় ফলঃ

লেবু, কমলা, মোসাম্বি, জাম্বুরা, মাল্টা এগুলো ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে দারুন কার্যকরী। কারণ এতে আছে ভিটামিন সি, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিনস, যা স্কিনকে হাইড্রেটেট রাখে আর ন্যাচারালি স্কিনটোন ব্রাইট করতে হেল্প করে।লেবুর খোসা সহ ফল মেলানিন কমাতে এবং ত্বক উজ্জ্বল করতে চমৎকার।

৪. শসা

আপনার চোখে ভেসে শসার টুকরো এবং আপনার মুখের ফেসপ্যাকগুলি আপনার মনে আসে যখন আপনি ত্বকের যত্নের জন্য শসার কথা মনে করেন, তাই না? ফেইসপ্যাকে শসা ব্যবহার করা হয় কেননা এতে আছে কুলিং ইফেক্ট, যা ত্বকে এনে দেয় প্রশান্তি। শুধুমাত্র ফেইসপ্যাকে নয়, রেগুলার শসা খেলে আপনি অনেক উপকার পাবেন। শসায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন  রয়েছে। এছাড়াও, এই উপাদানগুলি আপনার ত্বকের স্বাস্থ্য এবং উজ্জ্বলতা বজায় রাখে। আর ত্বককে ময়েশ্চারাইজ রাখতে এবং বলিরেখা এবং বয়সের দাগ কমাতেও ভাল কাজ করে।
৫. মাছ:

আপনি যদি আপনার ত্বককে স্বাভাবিকভাবে উজ্জ্বল করতে চান তবে নিয়মিতভাবে আপনার ডায়েটে ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ সামুদ্রিক খাবার অন্তর্ভুক্ত করা ভাল। এই অ্যাসিড ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা বজায় রাখে এবং বার্ধক্য প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়। ওমেগা থ্রি শক্তিশালী প্রদাহরোধী উপাদান সমৃদ্ধ যা ব্রণ দূর করে। তাই ত্বক সুন্দর রাখতে ওমাগা থ্রি সমৃদ্ধ মাছ খাওয়া উপকারী।

ফলঃ

কলা

কলা ত্বক ভাল রাখার জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি ফল। এতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন-এ, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। পাশাপাশি এটি ত্বকের মলিনভাব দূর করতেও সাহায্য করে।

আপেল

আপেলে আছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, এ, সি আর অন্যান্য দরকারি নিউট্রিয়েন্ট। আনইভেন স্কিনটোন রিপেয়ারে, হেলদি গ্লো ধরে রাখতে এবং ত্বককে তারুণ্যদীপ্ত দেখাতে এই ফলটি দারুন কাজ করে।



৭. ইয়োগার্ট / টকদই

অন্ত্রের সাথে ত্বকের বেশ কিছু ছোটখাটো সমস্যার সম্পর্ক রয়েছে! টকদইয়ে আছে বিভিন্ন ধরণের প্রোবায়োটিকস, যেটা হজমে সাহায্য করে। স্কিনের অনেক ধরনের সমস্যার সল্যুশন দেয় এটা। ত্বকের শুষ্কতা দূর হয়, ব্রেকআউটের সমস্যা কমিয়ে স্কিনকে করে উজ্জ্বল ও লাবন্যময়।

৮. মশলাঃ

দারচিনি:
ত্বকের জন্য খুব উপকারী। এতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান। এছাড়া রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সহায়তা করে এই মসলা। ব্রণ-ফুসকুড়ি রোধেও দারুচিনি দারুণ কার্যকর।

জিরাঃ

জিরায় পাওয়া কিছু যৌগ শরীরের জমে থাকা টক্সিন অপসারণে সাহায্য করে। ব্রণ ত্বকের অবস্থা যা শরীরে বেশি বিষাক্ত রাসায়নিক থাকলে উদ্ভূত হয়। ব্রণ ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট করে। তাই প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় জিরা রাখা উচিত।

৯. গ্রীন টিঃ

নিঃসন্দেহে, গ্রীন চা শরীরের ডিটক্সিফিকেশনের জন্য একটি চমৎকার উপাদান। প্রাকৃতিকভাবে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। Epigallocatechin Gallate (EGCG), এটিতে পাওয়া একটি ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট, ক্ষতিকারক ফ্রি র্যাডিকেল থেকে ত্বককে রক্ষা করে। উপরন্তু, এই উপাদানটি কালো দাগ কমায় এবং বলিরেখার বিলম্বিত করে। এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি ত্বকের স্বাস্থ্য এবং উজ্জ্বলতা বজায় রাখতে কাজ করে।

১০. গাজরঃ

গাজরে আছে বিটা ক্যারোটিন। স্কিনের আউটার লেয়ারে কোষের বৃদ্ধি করে, হেলদি স্কিন সেলসকে প্রোমোট করে ত্বককে স্মুথ রাখে। গাজরে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, যেটা ড্যামেজড কোলাজেন রিস্টোর করে। সবচেয়ে ভালো দিক হলো, এটি সহজলভ্য এবং সহজেই ডায়েটে অ্যাড করা যায়।

১১. বাদামঃ (চিনাবাদাম/ আমন্ড/আখরোট)

স্কিনের জন্যও দারুন উপকারি! ভিটামিন পাওয়ার জন্য সেরা খাবার হল বাদাম। এটি বিপজ্জনক ফ্রি র্যাডিকেলগুলির বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষার নিশ্চয়তা দেয় এবং ক্ষতিগ্রস্ত ত্বকের কোষগুলি পুনরুদ্ধার করে। পুষ্টিকর খাবার খেলে ত্বক সুন্দর ও সুস্থ থাকে। এর লিনোলিক অ্যাসিড উপাদান, যা প্রায়ই অপরিহার্য ফ্যাটি অ্যাসিড হিসাবে পরিচিত, ত্বকের শুষ্কতা কমায়।

১২. পালং শাকঃ

এটি সেই স্বাস্থ্যকর সবজিগুলির মধ্যে একটি যার সুবিধাগুলি অনস্বীকার্য। এতে জিক্সানথিন এবং লুটেইন রয়েছে, উভয়ই ত্বকের জন্য চমৎকার। এছাড়াও, পালং শাকে পাওয়া ভিটামিন এ, ই এবং কে স্বাস্থ্যকর ত্বককে সমর্থন করে। এই পুষ্টিগুলি বার্ধক্য প্রক্রিয়াকে ধীর করে ত্বককে তরুণ দেখাতেও সাহায্য করে।

১৩. ডার্ক চকলেটঃ

ডার্ক চকলেটে flavanol নামক অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে, যেটা স্কিনকে মসৃণ ও সুন্দর রাখতে দারুন ইফেক্টিভ। কোকোয়া বিন স্কিনকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থেকে সুরক্ষা দেয়। এটি অকালবার্ধক্য রোধ করে। পরিমিত পরিমাণে ডার্ক চকলেট খাওয়া হৃৎপিণ্ড ও ত্বকের জন্য উপকারী।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলজেবা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url