জন্ডিস হলে কি ডিম খাওয়া যাবে-ডিমের সাদা অংশের নাম কি

জন্ডিস হলে কি ডিম খাওয়া যাবে 

জন্ডিস এমন একটি স্বাস্থ্য অবস্থা যেখানে ত্বক, চোখের সাদা অংশ এবং শরীরের অন্যান্য অংশ হলুদাভ রঙ ধারণ করে। এটি সাধারণত তখনই ঘটে, যখন শরীরে বিলিরুবিন নামে এক ধরনের পদার্থের পরিমাণ বেড়ে যায়। বিলিরুবিন হলো একটি হলুদ রঙের যৌগ, যা লোহিত রক্তকণিকার অবনতি হলে তৈরি হয়। স্বাভাবিক অবস্থায় লিভার এই পদার্থকে প্রক্রিয়াজাত করে শরীর থেকে বের করে দেয়, কিন্তু লিভারের সমস্যা থাকলে বা পিত্তনালীতে বাধা থাকলে বিলিরুবিন শরীরে জমা হতে শুরু করে।

জন্ডিসের বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। জন্মের সময় কিছু নবজাতকের লিভার পুরোপুরি কার্যক্ষম না থাকায় জন্ডিস দেখা দিতে পারে, যা সাধারণত কয়েক দিনের মধ্যে সেরে যায়। প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে, হেপাটাইটিস, লিভারের ক্যান্সার, অন্যান্য লিভারজনিত সমস্যা, বা পিত্তনালীতে বাধা জন্ডিসের কারণ হতে পারে। এ ছাড়া রক্তকণিকার অস্বাভাবিক অবনতি বা হিমোলাইসিসও জন্ডিস সৃষ্টি করতে পারে।

জন্ডিসের লক্ষণগুলির মধ্যে ত্বক ও চোখের সাদা অংশের হলুদ হয়ে যাওয়া, প্রস্রাবের রঙ গাঢ় হওয়া, এবং কখনও কখনও মলের রঙ ফ্যাকাশে হওয়া অন্তর্ভুক্ত। এ ছাড়া ক্ষুধামন্দা, বমি, জ্বর এবং পেটের ডানদিকে ব্যথা হতে পারে। জন্ডিস গুরুতর হয়ে উঠতে পারে, বিশেষত যদি এটি দীর্ঘমেয়াদি লিভারের রোগ বা অন্যান্য জটিল অবস্থার কারণে হয়।
জন্ডিস হলে কি ডিম খাওয়া যাবে

জন্ডিসের চিকিৎসার জন্য সঠিক কারণ নির্ধারণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণের ওপর ভিত্তি করে চিকিৎসার ধরণ নির্ধারণ করা হয়। লিভারে সংক্রমণ বা প্রদাহ থাকলে সাধারণত ওষুধের মাধ্যমে চিকিৎসা করা হয়, আর যদি পিত্তনালীর বাধা থাকে, তবে শল্যচিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।

ডিমের সাদা অংশের নাম কি

ডিমের সাদা অংশকে বলা হয় "অ্যালবুমেন" বা "অ্যালবিউমিন"। এটি ডিমের প্রোটিনসমৃদ্ধ অংশ, যা ডিমের খোসার ঠিক নিচে অবস্থান করে এবং কুসুমকে ঘিরে রাখে। ডিমের সাদা অংশে প্রচুর প্রোটিন ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান রয়েছে, তবে এতে কোলেস্টেরল ও ফ্যাটের পরিমাণ কম থাকে, যা স্বাস্থ্য সচেতনদের জন্য একটি প্রিয় খাদ্য উপাদান।

আরো পড়ুন: শায়খ আহমাদুল্লাহ এর জীবনী-ইসলামিক ফাউন্ডেশন এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান

অ্যালবুমেনের গঠন ও উপাদান

ডিমের সাদা অংশ মূলত পানি ও প্রোটিন দিয়ে গঠিত। সাধারণত, এর প্রায় ৯০% পানি এবং বাকি ১০% প্রোটিন। এতে ওভালবুমিন, ওভোমিউকয়েড, ওভোট্রান্সফেরিন, এবং লাইসোজাইমসহ বেশ কিছু প্রোটিন থাকে, যা সহজেই হজম হয় এবং শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় অ্যামাইনো অ্যাসিড সরবরাহ করে।

পুষ্টিগুণ

ডিমের সাদা অংশে ক্যালোরি ও ফ্যাটের পরিমাণ কম, যা উচ্চ প্রোটিন এবং কম ক্যালোরি ডায়েটের জন্য উপযোগী। একটি বড় ডিমের সাদা অংশে প্রায় ১৭ ক্যালোরি ও ৩.৬ গ্রাম প্রোটিন থাকে। এছাড়া এতে কিছু বি ভিটামিন, বিশেষ করে বি২ (রাইবোফ্লাভিন) ও বি৩ (নিয়াসিন), এবং ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়ামের মতো খনিজ উপাদানও পাওয়া যায়।

অ্যালবুমেনের কার্যকারিতা
  • ১. পেশী গঠন: ডিমের সাদা অংশে থাকা প্রোটিন শরীরের পেশী গঠনে সহায়ক, বিশেষ করে যারা শারীরিক পরিশ্রম বা শরীরচর্চা করেন তাদের জন্য এটি একটি আদর্শ প্রোটিন উৎস।
  • ২. ওজন নিয়ন্ত্রণ: কম ক্যালোরি ও উচ্চ প্রোটিন হওয়ার কারণে ডিমের সাদা অংশ দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে, যা ওজন কমাতে সহায়ক হতে পারে।
  • ৩. হজম সহায়ক: অ্যালবুমেন সহজেই হজম হয়, তাই হজমজনিত সমস্যা থাকলে এটি খাদ্য তালিকায় যুক্ত করা যেতে পারে।
  • ৪. ত্বকের পুষ্টি ও সুরক্ষা: ডিমের সাদা অংশে থাকা প্রোটিন ও ভিটামিন ত্বককে সুস্থ রাখতে এবং এর গঠন উন্নত করতে সহায়ক। অ্যালবুমেন প্রায়ই মুখের প্যাক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
রান্না ও প্রক্রিয়াজাতকরণ

ডিমের সাদা অংশ সহজেই প্রক্রিয়াজাত করা যায়। এটি সিদ্ধ, ভাজা এবং বিভিন্ন রান্নায় ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও মেরেং, মার্শম্যালো ও কেকের মতো খাবারে এটি ফোম তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়, কারণ এটি সহজেই ফোম তৈরি করতে সক্ষম।

সতর্কতা

যদিও ডিমের সাদা অংশ পুষ্টিকর, কিছু মানুষের জন্য এতে থাকা প্রোটিন অ্যালার্জির কারণ হতে পারে। তাছাড়া, যারা কিডনি সমস্যায় ভুগছেন, তাদের উচ্চ প্রোটিন খাবারের বিষয়ে সাবধান থাকা উচিত।

অ্যালবুমেন বা ডিমের সাদা অংশ তার পুষ্টিগুণ ও বহুমুখী ব্যবহারের জন্য আমাদের খাদ্য তালিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।

জন্ডিস হলে কি ডিম খাওয়া যাবে

জন্ডিস হলে ডিম খাওয়া উচিত কি না, তা নির্ভর করে কিছু নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর। ডিম প্রোটিন, ভিটামিন এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদানে সমৃদ্ধ হলেও, জন্ডিস আক্রান্ত অবস্থায় ডিম খাওয়ার ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন জরুরি। জন্ডিস মূলত লিভারের সমস্যা থেকে উদ্ভূত হয়, যা লিভারের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতাকে ব্যাহত করে। এসময় লিভারের ওপর চাপ কমিয়ে দ্রুত সুস্থ হতে সহায়ক খাদ্য নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ।

জন্ডিসের সময় ডিম খাওয়ার বিস্তারিত বিবেচনা

১. ডিমের প্রোটিন:ডিমের সাদা অংশে প্রোটিনের মাত্রা বেশি, যা শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়। তবে প্রোটিনের বিপাক প্রক্রিয়া লিভারকেই পরিচালনা করতে হয়। লিভারের কার্যক্ষমতা কমে গেলে অতিরিক্ত প্রোটিন গ্রহণ লিভারের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করতে পারে। তাই ডিমের সাদা অংশ সীমিত পরিমাণে খাওয়া যেতে পারে, তবে এটি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী হওয়া উচিত।

২. ডিমের কুসুম ও চর্বি:ডিমের কুসুমে কোলেস্টেরল ও ফ্যাটের পরিমাণ বেশি, যা হজম করতে লিভারকে অতিরিক্ত পরিশ্রম করতে হয়। জন্ডিসের ফলে দুর্বল লিভারের ক্ষেত্রে ফ্যাট ও কোলেস্টেরলযুক্ত খাবার, বিশেষ করে ডিমের কুসুম, এড়িয়ে চলা ভালো। কুসুম খেলে লিভারের ওপর বাড়তি চাপ পড়তে পারে এবং সুস্থ হতে বেশি সময় লাগতে পারে।

ভিটামিন ও খনিজ উপাদান:ডিমের সাদা অংশে ভিটামিন বি২ (রাইবোফ্লাভিন), বি৩ (নিয়াসিন) এবং কিছু খনিজ উপাদান থাকে, যা শরীরের জন্য উপকারী। তবে এসময় ফলমূল ও শাকসবজির মতো সহজে হজমযোগ্য উৎস থেকে এগুলি গ্রহণ করাই বেশি উপকারী হতে পারে।

জন্ডিসের সময় ডিম খাওয়ার সঠিক পদ্ধতি
  • ডিমের সাদা অংশ: জন্ডিস আক্রান্তরা ডিমের সাদা অংশ কম পরিমাণে বা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে পারেন, কারণ এতে ফ্যাট কম এবং লিভারের ওপর তুলনামূলকভাবে কম চাপ ফেলে।
  • ডিমের কুসুম এড়িয়ে চলা: কুসুমে থাকা ফ্যাট ও কোলেস্টেরল হজম করা কঠিন এবং এটি লিভারের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে, তাই এটি এড়িয়ে চলাই ভালো।
  • সিদ্ধ ডিম: কাঁচা বা ভাজা ডিমের চেয়ে সিদ্ধ ডিম বেশি নিরাপদ, কারণ এতে অতিরিক্ত তেল বা মসলা থাকে না যা লিভারের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
চিকিৎসকের পরামর্শ

জন্ডিসের প্রকৃত অবস্থা অনুযায়ী, ডিম খাওয়া যাবে কি না, তা চিকিৎসকই ভালোভাবে নির্ধারণ করতে পারবেন। জন্ডিসের মাত্রা বেশি হলে বা দীর্ঘস্থায়ী লিভারের সমস্যায়, চিকিৎসক সম্পূর্ণভাবে ডিম নিষেধ করতে পারেন। লিভারের পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া একেক ব্যক্তির ক্ষেত্রে একেক রকম হওয়ায়, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ডিম খাওয়া উচিত নয়।

বিকল্প খাবার

জন্ডিসে সহজপাচ্য ও কম ফ্যাটযুক্ত খাবার খাওয়াই উত্তম। প্রোটিনের জন্য নিচের কিছু বিকল্প গ্রহণ করা যেতে পারে:

  • মটরশুঁটি, দই, ছোলা: সহজপাচ্য এবং প্রোটিনের ভালো উৎস।
  • কম ফ্যাটযুক্ত দুধ বা দুগ্ধজাত খাবার: প্রোটিনের চাহিদা পূরণের জন্য উপযোগী।
  • ভাত, শাকসবজি ও ফলমূল: পুষ্টি সরবরাহের জন্য উপযোগী এবং এগুলি হজমে লিভারের ওপর কম চাপ ফেলে।

জন্ডিস হলে কি খাবার খাওয়া উচিত

জন্ডিস হলে খাদ্যাভ্যাসে বিশেষভাবে মনোযোগ দেওয়া উচিত, কারণ এই সময় লিভার দুর্বল হয়ে যায় এবং সহজে হজম হওয়া, কম ফ্যাটযুক্ত খাবার প্রয়োজন হয়। জন্ডিসের সময় এমন খাবার বেছে নেওয়া জরুরি যা লিভারের জন্য সহজপাচ্য ও পুষ্টিকর।
জন্ডিসে লিভার সুস্থ রাখতে সহায়ক খাবার

১. ফল ও সবজি:
  • পেঁপে: পেঁপে হজমশক্তি বাড়ায় এবং লিভারের জন্য উপকারী।
  • গাজর ও বিট: অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ এবং লিভারের টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে।
  • আপেল, কমলা, আঙ্গুর: এই ফলগুলোতে ভিটামিন ও মিনারেল থাকে, যা লিভারের কোষ পুনর্গঠনে সহায়ক।
  • শসা ও তরমুজ: লিভারকে হাইড্রেটেড রাখে এবং শরীর থেকে টক্সিন দূর করে।
২. হালকা শাকসবজি:

লাউ, মিষ্টি কুমড়ো, পালং শাক: সহজপাচ্য এবং হজম সহায়ক। এগুলোর ফাইবার লিভারের ওপর চাপ কমায় এবং পরিপাকতন্ত্র পরিষ্কার রাখে।

৩. ফাইবারযুক্ত খাবার:
  • ওটস: ফাইবারসমৃদ্ধ, যা হজমে সহায়ক এবং রক্ত থেকে টক্সিন দূর করে।
  • বাদাম: আখরোট ও আমন্ড পরিমিত পরিমাণে খাওয়া যেতে পারে, যা লিভারের জন্য ভালো।
৪. প্রোটিনের উৎস:
  • কম চর্বিযুক্ত মাছ ও মুরগি: প্রোটিনের চাহিদা পূরণের জন্য সীমিত পরিমাণে মাছ বা মুরগির সাদা মাংস খাওয়া যেতে পারে।
  • মটরশুঁটি, ডাল, ছোলা: সহজে হজমযোগ্য প্রোটিনের উৎস এবং লিভারের জন্য তুলনামূলকভাবে কম চাপ সৃষ্টি করে।
৫. দুগ্ধজাত খাবার:
  • দই ও ছানা: দইতে প্রোবায়োটিক আছে, যা হজমে সহায়ক এবং লিভারের জন্য ভালো। ছানা সহজে হজম হয় ও প্রোটিনের ভালো উৎস।
  • কম ফ্যাটযুক্ত দুধ: যদি হজমে সমস্যা না করে, তবে লো-ফ্যাট দুধ গ্রহণ করা যেতে পারে।
৬. তরল ও পানীয়:
  • গরম পানি: হাইড্রেটেড থাকতে এবং টক্সিন দূর করতে সহায়ক।
  • লেবুর রস: এক গ্লাস গরম পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে খেলে লিভার পরিষ্কারে সহায়ক।
  • ডাবের পানি: লিভারের জন্য হাইড্রেটিং ও পুষ্টিকর।

আরো পড়ুন: আতা ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা-আতা ফলের পুষ্টিগুণ

এড়িয়ে চলা উচিত এমন খাবার

১. ফ্যাট ও চর্বিযুক্ত খাবার:ফাস্ট ফুড, ভাজা খাবার এবং চর্বিযুক্ত খাবার এড়ানো উচিত, কারণ এগুলো লিভারের ওপর চাপ সৃষ্টি করে এবং সুস্থতার প্রক্রিয়া ধীর করে দেয়।

২. তেল-মসলা ও অতিরিক্ত ঝাল খাবার:অতিরিক্ত তেল ও মসলাযুক্ত খাবার লিভারের জন্য ক্ষতিকর। দুর্বল লিভারের জন্য এসব খাবার হজম করা কঠিন হতে পারে।

৩. লাল মাংস ও ডিমের কুসুম:লাল মাংস ও ডিমের কুসুমে চর্বির পরিমাণ বেশি থাকে, যা হজম করা কঠিন এবং লিভারের ওপর চাপ ফেলে।

৪. অ্যালকোহল ও ক্যাফেইন:অ্যালকোহল লিভারের জন্য ক্ষতিকর, তাই জন্ডিসের সময় একেবারেই এড়ানো উচিত। ক্যাফেইনযুক্ত পানীয়, যেমন চা ও কফি, কম খাওয়া উচিত।

৫. প্রক্রিয়াজাত খাবার:স্ন্যাকস, প্যাকেটজাত খাবার ও মিষ্টিজাতীয় প্রক্রিয়াজাত খাবার লিভারের জন্য ক্ষতিকর, কারণ এতে চিনি ও প্রিজারভেটিভ থাকে।

কিছু সাধারণ পরামর্শ
  • পর্যাপ্ত বিশ্রাম: জন্ডিসে আক্রান্ত অবস্থায় পর্যাপ্ত বিশ্রাম দ্রুত আরোগ্যে সহায়ক।
  • অল্প পরিমাণে খাবার: একবারে বেশি না খেয়ে অল্প পরিমাণে বারবার খাওয়া ভালো, যা হজমকে সহজ করে।
  • হাইড্রেটেড থাকা: যথেষ্ট পানি ও তরল খাবার গ্রহণ করা জরুরি, কারণ এটি লিভারকে টক্সিন মুক্ত রাখতে সহায়ক।
জন্ডিসে আক্রান্তদের জন্য সহজপাচ্য, কম ফ্যাটযুক্ত, এবং পুষ্টিকর খাবার গুরুত্বপূর্ণ। চিকিৎসকের পরামর্শে সঠিক খাদ্যাভ্যাস মেনে চললে লিভার দ্রুত আরোগ্য লাভ করে এবং শরীর সুস্থ হতে পারে।

উপসংহার:জন্ডিস হলে সীমিত পরিমাণে ডিমের সাদা অংশ খাওয়া যেতে পারে, তবে কুসুম এড়িয়ে চলা উচিত। ডিম খাওয়ার বিষয়ে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত, কারণ এটি লিভারের অবস্থা অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলজেবা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url