লিঙ্গ মোটা করার ঘরোয়া উপায়-লিঙ্গ বড় করার উপায়

লিঙ্গ মোটা করার ঘরোয়া উপায়-লিঙ্গ বড় করার উপায়

লিঙ্গ কীভাবে মোটা করবেন

অনেকের মনে একটি সাধারণ ধারণা রয়েছে যে আরামদায়ক যৌনসঙ্গমের জন্যে এবং আপনার সঙ্গীর আত্মতুষ্টির জন্যে নিজের লিঙ্গের ব্যাপারে সচেতন থাকা দরকার। আপনি যদি বর্তমান সময়ের কথা বলেন, বিশেষত পুরুষদের মধ্যে লিঙ্গের আকার সম্পর্কে ভীষণ কৌতূহল থাকে কারণ সে যৌনসঙ্গমের সময়ে তার সঙ্গীকে চরম আনন্দদান করতে চায়। যাইহোক, এটি লিঙ্গের আকারের অপর নির্ভর করে না বরং নির্ভর করে আপনার ‘সেক্স ড্রাইভ’-এর উপর। গবেষকরা বিশ্বাস করেন যে মহিলাদের যৌন পরিতোষের জন্য পুরুষাঙ্গের জি- স্পটটিকে গরম করা জরুরি। মহিলাদের জি-স্পট যোনির মধ্যেই অবস্থিত। এটি এমন একটি জায়গা যা মহিলাদের উত্তেজিত করার জন্যে সেরা জায়গা বলে মনে করা হয়। এই ক্ষেত্রে, অনেক পুরুষ প্রশ্ন করেন যে নারীদের জি-স্পটকে উত্তেজিত করার জন্যে তারা কি করবেন। অনেক পুরুষ বিশ্বাস করেন যে যাদের লিঙ্গ যত বেশি বড়, তারা তত সহজে জি-স্পটকে গরম করতে পারেন। যদিও এই সম্পর্কে কোনও সঠিক তথ্য পাওয়া যায়নি তবে আপনার লিঙ্গ কীভাবে বড় করবেন, এ বিষয়ে নিচের নিবন্ধে বিস্তারিতভাবে লেখা রয়েছে।
লিঙ্গ মোটা করার ঘরোয়া উপায়

যদি আপনি ইন্টারনেটে এ’রকম কিছু খুঁজতে যান , তবে আপনি অনেকগুলি নিবন্ধ এবং ভিডিও পাবেন যা আপনাকে আপনার লিঙ্গ বড় করার অনেক উপায় বলে দেবে। কিন্তু মনে রাখবেন সেগুলো সত্যি নয়। এই ধরনের বিভ্রান্তিকর দাবির দ্বারা অনেক মানুষ প্রতারিত হয়। যদি আমরা মানব জাতির কথা ধরি, পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় জেনেটিক কারণে, মানুষের দৈর্ঘ্য, ভাষা, রঙ, খাদ্যাভ্যাস, শরীরের গঠন ভিন্ন হয়। এখানে যদি এশিয়া নিয়ে আলোচনা করা হয়, তবে মাথায় রাখতে হবে এশিয়ার বিভিন্ন দেশে পুরুষের লিঙ্গের আকার ভিন্ন। যদি আমরা আমাদের দেশের কথা বলি, তাহলে জানিয়ে রাখি বর্তমান সময়ে বাজারে নতুন অনেক প্রোডাক্টের কারখানা তৈরি করা হয়েছে।

যাইহোক, লিঙ্গ বড় এবং মোটা করতে সবচেয়ে নিরাপদ এবং দীর্ঘস্থায়ী সমাধান হ’ল ব্যায়াম। অনেক এশীয় ও আফ্রিকান সংস্কৃতির মধ্যে, এই ব্যায়ামগুলি লিঙ্গ বড় ও মোটা করার প্রতিকার হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে বহু বছর ধরে। অতএব, যে সকল পুরুষরা তাদের লিঙ্গের আকার সম্পর্কে উদ্বিগ্ন, তারা যেন অকার্যকরী, ব্যয়বহুল এবং ক্ষতিকারক চিকিৎসার উপায় নিয়ে পরীক্ষা করার পরিবর্তে ডাক্তারের থেকে পরামর্শ নেন। আসুন, প্রথমে আমরা লিঙ্গ সম্পর্কিত কিছু তথ্য নিয়ে কথা বলি; লিঙ্গের গড় দৈর্ঘ্য এবং বেধ সম্পর্কে কিছু তথ্য নিচে দেওয়া রইল:

যেহেতু প্রতিটি ব্যক্তির লিঙ্গ ভিন্নভাবে বৃদ্ধি পায়, তাই একজন যুবকের পুরুষাঙ্গের আকার কী হওয়া উচিত বা কী স্বাভাবিক বলে মনে করা হয় তা নির্ধারণ করা অসম্ভব।

পুরুষদের উপর করা গবেষণা অনুসারে, সাধারণ লিঙ্গ ব্যাসের নিম্নলিখিত তালিকা প্রযোজ্য:

যদি কোন ব্যক্তিরলিঙ্গের সাইজ ৮.১২ সেন্টিমিটার (৩.২ ইঞ্চি) হয়ে থাকে সাধারন, কোমল অবস্থায় তবে এটি স্বাভাবিক সাইজ।

যদি আপনার লিঙ্গ ৮.১২ সেন্টিমিটার (৩.৬ ইঞ্চি) সাইজের হয় কোনও ইরেকশন ছাড়াই, তবে এটি লিঙ্গটির গড় বেধ।

আপনার লিঙ্গটি যদি ৯.১৪ সেন্টিমিটারের (৫.১ ইঞ্চি) হয় উত্থিতঅবস্থায় তবে এটি পুরুষাঙ্গের গড় দৈর্ঘ্য।

আপনার লিঙ্গ খাড়া অবস্থায় 11.46 সেমি (4.5 ইঞ্চি) পরিমাপ স্বাভাবিক।

লিঙ্গ বড় এবং আরও মোটা করার জন্য অনেক ধরনের চিকিৎসা হয় তবে তাদের কার্যকারিতা সম্পর্কে সর্বদা আশঙ্কা থাকে। কিন্তু আপনার জীবনধারায় কিছু পরিবর্তন আনলেই, আপনি সহজেই লিঙ্গ বড় এবং পুরু করতে পারবেন। এটি করার জন্য,আপনাকে নিয়মিত ব্যায়াম করার পাশাপাশি একটি সুস্থ খাদ্যাভ্যাসও বজায় রাখতে হবে। এখানে প্রাকৃতিক উপায়ে কিছু ব্যায়ামের কথা উল্লেখ করা আছে যা আপনার লিঙ্গকে বড় এবং পুরু করতে সাহায্য করে:

আল্টিমেট স্ট্রেচার - এই ব্যায়ামটি লিঙ্গের সাইজ সম্পর্কে যারা চিন্তিত, তাদের জন্য খুব কার্যকর এবং এটি প্রমানিত। এই ব্যায়ামটি পুরুষের লিঙ্গের অস্বাভাবিক আকার ও বক্রতা ঠিক করার জন্যও উপকারি। এটি শুরু করার আগে শরীরকে রিল্যাক্স করতে হবে এবং ওয়ার্ম আপ করে নেওয়া জরুরি। এবারে আপনার লিঙ্গের ফোরস্কিনটি টেনে নামিয়ে নিন এবং আরেক হাত দিয়ে লিঙ্গের বেরিয়ে থাকা অংশটিকে ধরুন। খুব শক্ত করে ধরবেন না, তাতে ব্যথা হতে পারে এবং রক্ত সঞ্চালনে অসুবিধা হতে পারে। তারপর আপনার লিঙ্গের ডগা ধরে সামনের দিকে টানতে হবে, খেয়াল রাখতে হবে যেন লিঙ্গের গোড়ায় ব্যথা না হয়। আপনার লিঙ্গ এখন আপনার পেটের কাছে আনুন, এবং কয়েক সেকেন্ডের জন্য এটি ধরে রাখুন (15-30)। এবার ৫ সেকেন্ডের বিশ্রাম নিন। এর পর, একই পদ্ধতিতে ১৫ থেকে ৩০ সেকেন্ডের জন্য লিঙ্গ প্রসারিত অবস্থায় নিচের দিকে, বাম পাশে ও ডান পাশে টেনে ধরে রাখুন। এই ব্যায়ামটি এবার আরও ১০বার করুন। আপনার লিঙ্গটিকে দু’বার করে উপরের দিকে, নীচের দিকে, ডান দিকে, বাম দিকে এবং আরও অনেক দিকে টেনে ধরে রাখতে পারেন। দিনে একবার করে এই এক্সারসাইজ করতে হবে।

কেগেল ব্যায়াম - এই ওয়ার্কআউট ভাল।তে নারী-পুরুষ উভয়েই উপকৃত হতে পারেন। এটি রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে এবং পুরুষের উত্থানের সময়কাল দীর্ঘ করার জন্য বেশ উপকারী। এবং তা প্রমাণিত। এর জন্য আপনাকে প্রথমে আপনার ‘পিসি (পিউবোকক্সিজিয়াস) পেশীটিকে’ খুঁজে বের করতে হবে। এই পেশী আপনার প্রস্রাব এবং মল নিয়ন্ত্রণ করে। এই পেশীর সাহায্যে যৌনসঙ্গমের সময়ে বীর্যপাতের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এই পেশীটি খুঁজে বের করার সবচেয়ে সহজ যখন আপনার প্রস্রাব করার প্রবল তাগিদ থাকে তখন আপনার লিঙ্গের পিসি পেশী প্রস্রাব আটকে রাখার জন্য দায়ী। এবার আপনাকে এই পেশীর সংকোচন করা অনুশীলন করতে হবে। ৫ সেকেন্ডের জন্যএই পেশী ধরে রাখুন এবং ২ সেকেন্ডের জন্য ছেড়ে দিন। প্রতিদিন অন্তত ১৫ থেকে ২০ মিনিটের জন্য এই পদ্ধতিটি অনুশীলন করুন। এটি ভীষণই কার্যকর চিকিৎসা।

স্থায়ীভাবে পুরুষাঙ্গ বৃদ্ধির উপায় ।

পুরুষাঙ্গের ব্যায়াম, পুরুষাঙ্গ বৃদ্ধির উপায় বা লিঙ্গ বড় করার উপায় বলতে সবচেয়ে কার্যকরী যে পদ্ধতিটিকে বোঝানো হয় সেটি হল পরিমিত শারীরিক ব্যায়াম করা। বর্তমান সময়ে পুরুষরা মনে করে থাকেন যে যৌন সঙ্গমের সময় সঙ্গিনীকে সর্বোচ্চ সুখ দিতে বড় লিঙ্গ এবং মোটা লিঙ্গের কোন বিকল্প নেই। তাছাড়া গবেষণায় দেখা গেছে যে মহিলাদের সর্বোচ্চ যৌনসুখ পেতে হলে তাদের যোনির ভেতরে জি-স্পট স্পর্শ করা প্রয়োজন। আর জি-স্পট স্পর্শ করতে বড় এবং মোটা লিঙ্গ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই ধারণা লোকমুখে প্রচলিত হলেও এ সম্পর্কে চিকিৎসাবিজ্ঞানে সুনির্ধারিত কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।

বরং যৌন অবস্থানকে প্রাথমিক ফ্যাক্টর বলা হয় যা একজন মহিলার জি-স্পটকে উদ্দীপিত করে। এটি মহিলা এবং পুরুষের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে।

পুরুষাঙ্গ বৃদ্ধির উপায়ঃ

সময়ের সাথে সাথে ইন্টারনেট এবং তথ্যপ্রযুক্তি প্রসারিত হয়েছে। তাই এখন পুরুষরা হরহামেশাই খোঁজাখুঁজি করে থাকেন লিঙ্গ মোটা করার উপায় ও পুরুষাঙ্গ বৃদ্ধির উপায় কি সে সম্পর্কে। গুগোল এ খোঁজাখুঁজি করলে আপনি অনেক লেখা এবং ভিডিও পেয়েও যেতে পারেন। তবে সেগুলো আপনার কাছে কতটা কাজ করবে তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।

চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে লিঙ্গ বড় করার সবচেয়ে কার্যকরী পদ্ধতি হলো নিয়মিত ব্যায়াম করা। তবে এই ব্যায়াম শুধুমাত্র শারীরিক ব্যায়ামের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। যদি আপনি লিঙ্গ বড় করার উপায় হিসেবে ঔষধ সেবন করতে চান সেক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। তবে লিঙ্গ বড় করার উপায় গুলো সম্পর্কে জানার আগে আসুন পুরুষের লিঙ্গের সাইজ আকার সম্পর্কে জেনে নেই।

আকার অনুযায়ী লিঙ্গের প্রকার

একজন ব্যক্তির লিঙ্গকে স্বাভাবিক আকার হিসাবে বিবেচনা করা হয় যদি এটি 8.12 সেমি বা 3.2 ইঞ্চি পরিমাপ করে।

পুরুষ লিঙ্গের গড় বা সাধারণ দৈর্ঘ্য 9.14 সেমি বা 5.1 ইঞ্চি, যখন এটি উত্তেজিত হয়।

উত্তেজিত হলে, একজন পুরুষের লিঙ্গ মাঝে মাঝে 11.64 সেন্টিমিটার দৈর্ঘ্য পরিমাণ হয়ে থাকে।

পুরুষাঙ্গের ব্যায়াম বা লিঙ্গ বড় করার উপায়

লিঙ্গ বড় এবং মোটা করতে বর্তমান চিকিৎসা বিজ্ঞানের অবদানে অনেক ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে স্বাভাবিকভাবে আমাদের জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তন আনলেই খুব সহজে লিঙ্গ বড় এবং মোটা করা সম্ভব। যে সকল ব্যায়ামের মাধ্যমে লিঙ্গ বড় এবং মোটা করা যায় সেগুলো নিচে বিস্তারিত বর্ণনা করা হলোঃ

কেগেল ব্যায়াম
এটা বীর্যপাতের সময় বৃদ্ধির সাথে সাথে লিঙ্গের এবং শরীরের পেশি শক্তি বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে।


আল্টিমেট স্ট্রেচার
যাদের লিঙ্গ বাঁকা তাদের জন্য এটি সবচেয়ে বেশী কার্যকরী। এই ব্যায়াম শুরুর পূর্বে শরীর রিলাক্স মোডে রাখতে হবে।

শেকিং
এটি লিঙ্গের সেন্সিটিভিটি কমিয়ে আনার মাধ্যমে ইরেকশনের সময় বৃদ্ধি করে।

কেগেল ব্যায়াম
এই ব্যায়াম মহিলা এবং পুরুষ উভয়ের জন্য অত্যন্ত উপকারী ও জনপ্রিয় একটি ব্যায়াম হিসেবে পরিচিত। ইরেকশন বা বীর্যপাতের সময় বৃদ্ধি করতে এটি অত্যন্ত সহায়ক হিসেবে শরীর বিদ্যা প্রমাণিত। এই ব্যায়াম করতে হলে প্রথমে আপনাকে যে কাজটি করতে হবে তা হল আপনার লিঙ্গের পিসি বা নিউবকোক্সীজিয়াস পেশী খুঁজে বের করতে হবে। এই পেশির মাধ্যমেই মূলত আমাদের মল এবং মূত্র নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে। এই পেশী খুঁজে পাওয়ার পর আপনি প্রতিদিন নিয়ম করে পাঁচ সেকেন্ডের জন্য এটি চেপে ধরে রাখুন এবং তারপরে ছেড়ে দিন। ২ সেকেন্ড পর পুনরায় পাঁচ সেকেন্ডের জন্য এই পেশী চেপে ধরুন এবং আবার ছেড়ে দিন। এভাবে যদি প্রতিদিন ২০ মিনিট করে নিয়মিত কেগেল ব্যায়াম করতে পারেন তাহলে দ্রুত বীর্যপাতের সমস্যা সমাধানের পাশাপাশি আপনার লিঙ্গ বড় এবং মোটা হয়ে উঠবে।

আল্টিমেট স্ট্রেচার
চূড়ান্ত স্ট্রেচিং ব্যায়াম শুধুমাত্র লিঙ্গকে বড় এবং মোটা করে না, লিঙ্গ সোজা করতেও সাহায্য করে। এই ওয়ার্কআউট শুরু করার আগে শরীরকে শান্ত করতে হবে।। এরপর এক হাত দিয়ে লিঙ্গের ডগা ধরতে হবে এবং অন্য হাত লিঙ্গের গোড়ায় দিয়ে রাখতে হবে। এভাবে লিঙ্গের গোড়ায় এক হাত রেখে অন্য হাত দিয়ে একেবারে পেটের কাছে লিঙ্গ টেনে ধরে ১৫ থেকে ৩০ সেকেন্ড চেপে ধরে রাখুন। লিঙ্গের আগায় এমনভাবে ধরবেন না যাতে ব্যথা লাগতে পারে। এভাবে একহাত লিঙ্গের আগায় এবং আরেক হাত লিঙ্গের গোড়ায় দিয়ে উপরে নিচে ডানে এবং বামে লিঙ্গ টেনে ধরে ১৫ থেকে ৩০ সেকেন্ডের জন্য চাপ দিয়ে রাখুন। একবার চাপ দিয়ে রাখার পর ৫ সেকেন্ডের জন্য বিশ্রাম নেবেন এবং পুনরায় এই প্রক্রিয়া কমপক্ষে ১০ বার চালিয়ে যাবেন। এই পদ্ধতি দিনে একবার অবলম্বন করলে লিঙ্গ খুব সহজে মোটা এবং বড় হবে। সেই সাথে যাদের লিঙ্গের বক্রতা জনিত সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে বাকা লিঙ্গ সোজা হয়ে যাবে।
শেকিং

এটি অনেকটা মাস্টারবেশনের মতোই মনে হলেও আদতে সেরকম কিছু নয়। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন উত্তেজনাবশত বীর্যপাত হয়ে না যায়।

প্রথমে এক হাত দিয়ে লিঙ্গ ভালো করে ধরে আস্তে আস্তে নাড়াতে শুরু করুন। তারপর ধীরে ধীরে এই গ্রুপ বাড়ান। এটি একবারে সর্বাধিক 200 বার করা উচিত। যদি মনে হয় যে বীর্যপাত হয়ে যাবে তবে সেক্ষেত্রে অবশ্যই এটি বন্ধ করতে হবে। প্রতিদিন এই ব্যায়াম করলে লিঙ্গে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং দ্রুত বীর্যপাতের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

লিঙ্গ শক্ত করার প্রাকৃতিক উপায়

তাছাড়া লিঙ্গ বড় ও মোটা করতে আরেকটি পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন সেটি হল সামনের দিকে টেনে ধরে মালিশ করা পদ্ধতি। মালিশ করার আগে হাতের তালুতে খাঁটি সরিষার তেল কিংবা খাঁটি মধু মেখে নিলেন মালিশ করতে সুবিধা হবে। রাতে মধু অথবা তেল মেখে নিয়ে লিঙ্গের গোড়া দুই আঙ্গুল দিয়ে হালকা করে ছেপে ধরে সামনের দিকে টেনে নিয়ে গিয়ে ছেড়ে দিতে হবে। এ সময় খেয়াল রাখবেন যেন উত্তেজনাবশত হস্তমৈথুনের মাধ্যমে বীর্য বেরিয়ে না যায়। এতে ভালো ফল এর পরিবর্তে ক্ষতির পরিমাণ বেশি হবে।

সতর্কতা

লিঙ্গ বড় করার উপায়গুলো প্রাকৃতিক হলেও এর কিছু কিছু ঝুঁকিপূর্ণ দিক রয়েছে। যদি এই ব্যায়ামগুলো অতিরিক্ত পরিমাণে করা হয়ে থাকে তবে লিঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যেহেতু লিঙ্গের কোন হাড় থাকে না সে ক্ষেত্রে লিঙ্গের টিস্যু নিষ্ক্রিয় হয়ে যেতে পারে।

এছাড়াও যদি ব্যায়াম করার সময় ইচ্ছাকৃত কিংবা অনিচ্ছাকৃত বীর্যপাত হয়ে যায় তবে সেটা উপকারের চেয়ে ক্ষতি ডেকে আনে। ব্যায়ামের সময় যে সকল বিষয় খেয়াল করা উচিত সেগুলো হলো

লিঙ্গ কখনো জোরে শক্ত করে চেপে ধরবেন না।

অতিরিক্ত পরিমাণে আংগুল দিয়ে কিংবা হাত দিয়ে ঘষাঘষি করা যাবে না। এতে করে চামড়া ছিঁড়ে যেতে পারে।

অপরিষ্কার হাত দিয়ে লিঙ্গ স্পর্শ করবেন না। এতে জীবাণুর আক্রমণে ফাঙ্গাস জাতীয় সংক্রমণ দেখা দেবে।

অতিরিক্ত পরিশ্রমের ফলে লিঙ্গ স্নায়ুতন্ত্রের ভঙ্গুরতা হতে পারে। অক্ষমতা ডিগ্রী সম্ভবত যে দৃশ্যকল্প বৃদ্ধি হবে।

পুরুষাঙ্গে কালো ছোপ থাকতে পারে।

প্রাকৃতিক পেনাইল বৃদ্ধি এবং মোটাতাজাকরণ কৌশলের ফলাফল প্রকাশ হতে সময় নেয়। লিঙ্গ বৃদ্ধির ব্যায়াম এবং পদ্ধতির নির্দেশিকা মেনে চললে আপনি একটি সুন্দর ও সুস্থ জীবনযাপন করতে পারবেন। সুতরাং ব্যায়াম করার সময় অবশ্যই সর্তকতা অবলম্বন করুন। এগুলোর পাশাপাশি নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার গ্রহন করতে ভুলবেন না।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলজেবা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url