বন্যার কারণ ও বন্যা প্রতিরোধের চারটি উপায়

বন্যার কারণ ও বন্যা প্রতিরোধের চারটি উপায়

বন্যার আগে করণীয় কি?

বন্যার আগে সতর্কতা ও সঠিক প্রস্তুতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এতে করে ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনা সম্ভব হয় এবং বন্যা পরিস্থিতিতে মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়। নিচে বন্যার আগে কিছু করণীয় তুলে ধরা হলো:
বন্যার কারণ ও বন্যা প্রতিরোধের চারটি উপায়


১. সতর্কতা ও পূর্বাভাস:
  • বন্যার পূর্বাভাস: স্থানীয় প্রশাসন এবং আবহাওয়া দপ্তরের থেকে বন্যার পূর্বাভাস সম্পর্কে অবগত থাকুন। রেডিও, টিভি, মোবাইল অ্যাপ এবং অন্যান্য যোগাযোগ মাধ্যমের মাধ্যমে নিয়মিত আপডেট নিন।
  • সতর্ক সংকেত: বন্যার সতর্ক সংকেত প্রচারের সময় তা গুরুত্ব সহকারে নিন এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করুন।
২. গুরুত্বপূর্ণ নথি এবং সম্পদ সংরক্ষণ:

  • গুরুত্বপূর্ণ নথি সংরক্ষণ: জমির দলিল, জন্ম সনদ, শিক্ষাগত সনদ, পরিচয়পত্রসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ নথি জলরোধী ব্যাগে সংরক্ষণ করুন।
  • মূল্যবান সামগ্রী: গয়না, নগদ টাকা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী এবং অন্যান্য মূল্যবান জিনিস নিরাপদ স্থানে রাখুন।
  • ভাসমান জিনিস: আসবাবপত্র এবং অন্যান্য ভাসমান জিনিস উচ্চ স্থানে উঠিয়ে রাখুন, যাতে পানি ঢুকে পড়লেও ক্ষতি কম হয়।
৩. খাবার ও পানীয়ের ব্যবস্থা:

  • খাবার সংরক্ষণ: বন্যার সময় রান্না করা কঠিন হতে পারে, তাই শুকনো খাবার (চিড়া, মুড়ি, বিস্কুট, ডাল, চিনি ইত্যাদি) এবং জ্বালানি সংগ্রহ করে রাখুন।
  • পানীয় জল: বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করুন। প্লাস্টিকের বোতল বা অন্যান্য পাত্রে পানি সংগ্রহ করুন এবং তা নিরাপদে সংরক্ষণ করুন।
৪. প্রয়োজনীয় ওষুধ ও চিকিৎসা সামগ্রী:
  • ওষুধের ব্যবস্থা: বন্যার সময় ওষুধ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তাই প্রয়োজনীয় ওষুধ, প্রাথমিক চিকিৎসার সামগ্রী এবং স্যানিটেশন পণ্য সংগ্রহ করে রাখুন।
  • প্রথমিক চিকিৎসা সামগ্রী: ব্যান্ডেজ, গজ, এন্টিসেপ্টিক লোশন, হাতমোজা ইত্যাদি প্রাথমিক চিকিৎসার সামগ্রী প্রস্তুত রাখুন।
৫. নিরাপদ আশ্রয় খুঁজে রাখা:

  • নিরাপদ আশ্রয়: আপনার এলাকার উঁচু স্থান, আশ্রয়কেন্দ্র এবং সাইক্লোন শেল্টার সম্পর্কে জানুন এবং জরুরি প্রয়োজনে সেখানে যাওয়ার ব্যবস্থা রাখুন।
  • পরিবারের সদস্যদের পরিকল্পনা: পরিবারে সকলের সাথে জরুরি সময় কী করতে হবে তা নিয়ে পরিকল্পনা করে নিন এবং সবাইকে প্রস্তুত রাখুন।
৬. গবাদি পশু ও পোষা প্রাণীর নিরাপত্তা:
  • গবাদি পশু স্থানান্তর: গবাদি পশু বা পোষা প্রাণীকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যান, যেখানে তাদের খাদ্য এবং আশ্রয়ের ব্যবস্থা রয়েছে।
  • খাদ্যের ব্যবস্থা: গবাদি পশুর জন্য পর্যাপ্ত খাদ্য এবং পানীয় সংগ্রহ করে রাখুন।
৭. ইলেকট্রিক ও গ্যাস সংযোগের নিরাপত্তা:
  • বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংযোগ: বন্যার পূর্বে বিদ্যুৎ এবং গ্যাস সংযোগ বন্ধ রাখুন, যাতে দুর্ঘটনার ঝুঁকি এড়ানো যায়।
  • অল্টারনেট লাইটের ব্যবস্থা: টর্চলাইট, মোমবাতি এবং অতিরিক্ত ব্যাটারির ব্যবস্থা করে রাখুন।
৮. জরুরি যোগাযোগের জন্য প্রস্তুতি:
  • জরুরি ফোন নম্বর: স্থানীয় প্রশাসন, স্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং উদ্ধারকারীদের জরুরি ফোন নম্বর সংগ্রহ করে রাখুন।
  • মোবাইল ফোন চার্জ: মোবাইল ফোন চার্জ করে রাখুন এবং অতিরিক্ত চার্জার বা পাওয়ার ব্যাংক সাথে রাখুন।
৯. প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র একটি ব্যাগে প্রস্তুত রাখা:

বন্যার আগেই প্রয়োজনীয় নথি, শুকনো খাবার, ওষুধ, পোশাক এবং অন্যান্য জরুরি জিনিস একটি ব্যাগে প্রস্তুত রাখুন, যা দ্রুত বহনযোগ্য।

বন্যার প্রকারভেদ?

বন্যা সাধারণত বিভিন্ন ধরনের হতে পারে, যা এর উৎস, প্রকৃতি এবং প্রভাবের উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হয়। নিচে বিভিন্ন প্রকারের বন্যার একটি তালিকা দেওয়া হলো:

১. নদীর বন্যা (River Flood):

বর্ণনা: নদীর পানি অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত বা পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের পানি প্রবাহের কারণে নদীর তীর উপচে পড়ে এবং আশপাশের নিচু এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। এটি বাংলাদেশের মতো দেশে খুবই সাধারণ বন্যা।
  • কারণ: ভারী বর্ষণ, পাহাড়ি ঢল, নদীর নাব্যতা কমে যাওয়া।
  • উদাহরণ: পদ্মা, যমুনা, মেঘনা নদীর তীরবর্তী এলাকার বন্যা।
২. আকস্মিক বন্যা (Flash Flood):
  • বর্ণনা: আকস্মিক এবং দ্রুতগতিতে ঘটে যাওয়া বন্যা, যা কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সৃষ্টি হয় এবং ক্ষয়ক্ষতি করতে সক্ষম হয়। এটি সাধারণত পাহাড়ি বা উচ্চাঞ্চলে ঘটে থাকে।
  • কারণ: ভারী বর্ষণ, পাহাড়ি ঢল, বাঁধ ভেঙে যাওয়া।
  • উদাহরণ: সিলেট এবং চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকায় আকস্মিক বন্যা।
৩. উপকূলীয় বন্যা (Coastal Flood):
  • বর্ণনা: সমুদ্রের পানি উপকূলীয় এলাকায় প্রবেশ করে এই ধরনের বন্যা সৃষ্টি হয়। সাধারণত ঘূর্ণিঝড় বা জলোচ্ছ্বাসের ফলে এই বন্যা ঘটে থাকে।
  • কারণ: ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি।
  • উদাহরণ: বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলীয় উপকূলীয় এলাকা (খুলনা, বরগুনা, পটুয়াখালী)।
৪. প্লাবন বন্যা (Pluvial Flood):
  • বর্ণনা: যখন ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে পানি দ্রুত নিষ্কাশিত হতে পারে না এবং জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়, তখন এই ধরনের বন্যা দেখা যায়। এটি শহরাঞ্চলে বেশি সাধারণ।
  • কারণ: অতিরিক্ত বর্ষণ, ড্রেনেজ ব্যবস্থা অকার্যকর হওয়া, জলাভূমি ভরাট।
  • উদাহরণ: ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ভারী বর্ষণের পর জলাবদ্ধতা।
৫. গ্লacial লেক আউটবার্স্ট বন্যা (GLOF):
  • বর্ণনা: পাহাড়ি বা হিমবাহের নিচে থাকা হিমবাহ লেকের বাঁধ ভেঙে গেলে এই ধরনের বন্যা ঘটে। এটি সাধারণত হিমালয় অঞ্চল বা পার্বত্য এলাকায় দেখা যায়।
  • কারণ: হিমবাহ গলে যাওয়া, প্রাকৃতিক বাঁধ ভেঙে যাওয়া।
  • উদাহরণ: হিমালয় পর্বতমালার আশেপাশের অঞ্চল।
৬. নগর বন্যা (Urban Flood):
  • বর্ণনা: শহর এলাকায় যখন ভারী বৃষ্টির কারণে রাস্তাঘাট, নালা ও ড্রেনেজ সিস্টেম পানিতে পূর্ণ হয়ে যায় এবং পানি প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়, তখন নগর বন্যা সৃষ্টি হয়।
  • কারণ: অপরিকল্পিত নগরায়ণ, জলাভূমি ভরাট, সঠিক ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকা।
  • উদাহরণ: ঢাকার বিভিন্ন এলাকা, বিশেষ করে বর্ষাকালে।
৭. আঞ্চলিক বন্যা (Regional Flood):
  • বর্ণনা: যখন একটি বৃহৎ অঞ্চল, যা অনেক নদী বা জলাশয়ের সাথে যুক্ত থাকে, বন্যার কবলে পড়ে, তখন আঞ্চলিক বন্যার সৃষ্টি হয়। এটি দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে এবং বৃহৎ এলাকায় প্রভাব ফেলতে পারে।
  • কারণ: অতিরিক্ত বর্ষণ, নদী বা জলাশয়ের বাঁধ ভেঙে যাওয়া।
  • উদাহরণ: পুরো উত্তরবঙ্গ বা দক্ষিণাঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকায় একসাথে বন্যা হওয়া।

বন্যার কারণ ও বন্যা প্রতিরোধের উপায়

বাংলাদেশ একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগপ্রবণ দেশ হিসেবে পরিচিত। প্রতি বছর দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বন্যার মতো দুর্যোগ ঘটে, যা মানুষের জীবনযাত্রা, সম্পদ এবং পরিবেশের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। এই প্রবন্ধে আমরা বন্যার কারণ এবং তা প্রতিরোধের কয়েকটি উপায় নিয়ে আলোচনা করব।
বন্যার কারণ

বন্যা মূলত দুটি প্রধান কারণের জন্য ঘটে থাকে: প্রাকৃতিক কারণ এবং মানবসৃষ্ট কারণ। নিচে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

প্রাকৃতিক কারণ:

ভারী বর্ষণ: বাংলাদেশে বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। যখন বৃষ্টির পরিমাণ নদীর ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি হয়ে যায়, তখন অতিরিক্ত পানি নদীর তীর ভেঙে বিস্তীর্ণ এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে, ফলে বন্যার সৃষ্টি হয়।

নদীর ভাঙন: বিশেষ করে বর্ষার সময় নদীগুলোর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পায়। এ সময় নদীর তীর ভেঙে প্রায়ই বন্যার সৃষ্টি হয়। নদী ভাঙনের ফলে ব্যাপক ক্ষতি হয়ে থাকে।

উপকূলীয় ঝড়: বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় এবং জলোচ্ছ্বাসের কারণে উপকূলীয় এলাকায় বন্যা দেখা দেয়। এসব প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে নিম্নাঞ্চল তলিয়ে যায়।

পাহাড়ি ঢল: পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের মেঘালয়, আসাম এবং ত্রিপুরার পাহাড়ি অঞ্চল থেকে বৃষ্টির পানি দ্রুত বাংলাদেশে প্রবেশ করে এবং পাহাড়ি ঢল নামে। এটি আকস্মিক বন্যার একটি প্রধান কারণ।

মানবসৃষ্ট কারণ:

নদীর নাব্যতা হ্রাস: বিভিন্ন নদীতে পলি জমে নদীর গভীরতা কমে যায়। ফলে পানির প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয় এবং বন্যা সৃষ্টি হয়। নদী ড্রেজিংয়ের অভাব, অপ্রতুল নৌপথ এবং নদীর সংরক্ষণের অভাবে এই সমস্যা আরও তীব্র হয়।

অপরিকল্পিত নগরায়ণ: শহর ও গ্রামে অপরিকল্পিতভাবে নির্মাণ, রাস্তাঘাট তৈরি এবং জলাধার ভরাটের কারণে প্রাকৃতিক পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা নষ্ট হয়ে যায়। এর ফলে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয় এবং বন্যা আরও তীব্র হয়।

বনভূমি ধ্বংস: বনভূমি ধ্বংসের ফলে মাটি সঞ্চিত পানি ধারণ ক্ষমতা হারায়। ফলস্বরূপ ভারী বৃষ্টিপাতের সময় পানি দ্রুত নেমে আসে এবং বন্যা সৃষ্টি করে। এছাড়া ভূমিধসের সম্ভাবনাও বেড়ে যায়।

জলবায়ু পরিবর্তন: বৈশ্বিক উষ্ণায়নের ফলে বৃষ্টির ধরণ পরিবর্তিত হচ্ছে, যা বন্যার প্রকোপ বৃদ্ধি করে। এছাড়া সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়ার কারণে উপকূলীয় এলাকায় পানির চাপ বাড়ছে এবং বন্যার ঝুঁকি বাড়ছে।

বন্যা প্রতিরোধের উপায়

বন্যা প্রতিরোধ করা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং, তবে সঠিক পরিকল্পনা এবং ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বন্যার প্রভাব কমানো সম্ভব। নিচে বন্যা প্রতিরোধের চারটি কার্যকর উপায় তুলে ধরা হলো:

নদী খনন ও ড্রেজিং:

নদীগুলোর নাব্যতা বৃদ্ধি করতে নিয়মিত ড্রেজিং করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর ফলে নদীর গভীরতা বাড়বে এবং পানির ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে, যা বন্যার ঝুঁকি কমাবে।

ড্রেজিং ছাড়া নতুন নতুন খাল খনন ও পুরোনো খালের সংস্কার করতে হবে, যাতে অতিরিক্ত বৃষ্টির পানি সহজে নিষ্কাশন করা যায়।

বনায়ন ও সবুজায়ন:

বন্যা প্রতিরোধে বনায়নের গুরুত্ব অপরিসীম। গাছপালা মাটি ধরে রাখতে সহায়তা করে এবং ভূমিধস প্রতিরোধ করে। তাই, ব্যাপকভাবে বনায়ন কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে।

বিশেষত নদীর তীরবর্তী এলাকায় সবুজ বেষ্টনী গড়ে তুলতে হবে, যাতে নদীর ভাঙন প্রতিরোধ করা যায় এবং বন্যার তীব্রতা কমানো সম্ভব হয়।

নিয়ন্ত্রিত জলাধার ও বাঁধ নির্মাণ:

নিয়ন্ত্রিত জলাধার ও বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে বন্যার পানি আটকে রাখা সম্ভব। বর্ষাকালে অতিরিক্ত পানি ধারণ করে তা শুষ্ক মৌসুমে ব্যবহার করা যায়। এই ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে জলাবদ্ধতা রোধ করা যায় এবং বন্যার ক্ষয়ক্ষতি কমানো সম্ভব।

এছাড়া উপকূলীয় এলাকায় সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষা পেতে টেকসই বাঁধ নির্মাণ করতে হবে।

সতর্কতামূলক ব্যবস্থা ও জনসচেতনতা:

বন্যার পূর্বাভাস এবং সতর্কতা ব্যবস্থা জোরদার করা প্রয়োজন। বন্যা আসার আগেই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং জনগণকে নিরাপদ স্থানে স্থানান্তর করতে হবে।

জনগণের মধ্যে বন্যার সময় করণীয় বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে, যাতে তারা দ্রুত সাড়া দিতে পারে এবং নিজেদের সুরক্ষিত রাখতে পারে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও গণমাধ্যমের মাধ্যমে সচেতনতামূলক প্রচারণা চালাতে হবে।

উপসংহার

বন্যা একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ হলেও সঠিক পরিকল্পনা, ব্যবস্থাপনা এবং প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে এর ক্ষয়ক্ষতি কমানো সম্ভব। সরকারের পাশাপাশি সাধারণ জনগণেরও সচেতনভাবে কাজ করা উচিত।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আলজেবা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url